বাংলাদেশ সরকার ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পবন বাধেকে তলব করেছে এবং ভারতের কাছ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে, যেন তারা শেখ হাসিনার ভারতে বসে দেওয়া বক্তব্য বন্ধ

মৌলভীবাজার শহরের জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ও জেলা পরিষদের অভ্যন্তরে নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের দু’টি পৃথক ম্যুরাল ভাংচুর করেছেন বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িটি আবারও ভাঙা শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে এক্সকেভেটর দিয়ে বাড়িটি ভাঙতে শুরু করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি ভাঙা নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাসে পরামর্শ দিয়েছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ স্ট্যাটাস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ‘ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ’ বলে মন্তব্য করেছেন। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে এ মন্তব্য করেন। হাসনাত আব্দুল্লাহ

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র প্রতিরোধের জন্য ফেব্রুয়ারি ও মার্চজুড়ে রাজপথ ছাত্র-জনতার দখলে থাকবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বাংলা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের বাড়িতে ঢুকে পড়েছে ছাত্র-জনতা। বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভাঙার ঘোষণা থাকলেও তার আগেই সেখানে ভাঙচুর চালায় তারা। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালও

বিশিষ্ট অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্য তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন, যেখানে তিনি ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ির বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন।

রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টা থেকে শুরু হয় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা। ছাত্র-জনতার এক বিশাল অংশ এই