ঢাকা ১১:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কর্মস্থল ত্যাগ করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে: আব্দুর রশীদ মিয়া ঢাকা ওয়াসার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল বোয়ালখালী শাকপুরা প্রবর্ত্তক পাইলট কন্যা বিদ্যাপীঠের এডহক কমিটির সভাপতি হলেন পেয়ার মোহাম্মদ কুশুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত মণিপুরী ললিতকলায় ৭ দিনব্যাপী বিভিন্ন প্রশিক্ষণের উদ্বোধন জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতা ছুরিকাঘাতে জখম শিবগঞ্জে ২ ইটভাটা বন্ধ ঘোষণা, দেড় লাখ টাকা অর্থদন্ড নীলফামারীতে ১৫ মার্চ ৩ লাখ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বাংলাদেশে খুনি ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার কখনো ফিরে আসার সুযোগ নেই: আমানউল্লাহ আমান শ্যামনগরে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে পাঁচ সফল প্রতিবন্ধী নারীকে সম্মাননা প্রদান রাজশাহীতে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার রায়পুরে জমি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ৬

গাজায় ফের যুদ্ধবিরতিতে বিলম্ব

নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টার বেশি অতিবাহিত হলেও গাজা-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি এখনও শুরু হয়নি। ইসরায়েল সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মুক্তি দেওয়ার জন্য যেসব জিম্মি ব্যক্তির তালিকা হামাস প্রকাশ করবে, সেই তালিকা পাওয়া না গেলে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে না। খবর কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরার।

গতকাল শনিবার (১৮ জানুয়ারি) গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদন দেয় ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা।

এই চুক্তি অনুসারে যুদ্ধবিরতি তিন ধাপে কার্যকর করার কথা ছিল, যার প্রথম ধাপ হবে ৪২ দিনের। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে বিশাল আশার সৃষ্টি হয়েছিল, কারণ এটি দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে চলা গাজা-ইসরায়েল সংঘাতের অবসানের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। তবে হামাসের পক্ষ থেকে “কারিগরি সমস্যার” কারণে মুক্তি পেতে যাওয়া জিম্মি ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশে বিলম্ব হওয়ায় যুদ্ধবিরতি এখনও কার্যকর হয়নি।

নেতানিয়াহু দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহিনীকে জানিয়ে দিয়েছেন যে নির্ধারিত সময় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে না। যতক্ষণ না হামাস তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মুক্তি দেওয়ার জন্য জিম্মি ব্যক্তিদের তালিকা দেবে, ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা হবে না।”

এদিকে, হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তারা কারিগরি সমস্যার কারণে তালিকা প্রকাশে কিছুটা বিলম্বিত হচ্ছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে তা প্রস্তুত করা হবে।

যুদ্ধবিরতির এই চুক্তির মাধ্যমে গাজায় চলমান মানবিক সংকট মোকাবেলার জন্য কিছুটা সুযোগ তৈরি হওয়ার আশাবাদী ছিল সবাই, তবে এই নতুন বাঁধা পরিস্থিতি পরিস্থিতির আরও জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে কর্মস্থল ত্যাগ করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে: আব্দুর রশীদ মিয়া

Verified by MonsterInsights

গাজায় ফের যুদ্ধবিরতিতে বিলম্ব

আপডেট সময় ০৩:৩৬:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টার বেশি অতিবাহিত হলেও গাজা-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি এখনও শুরু হয়নি। ইসরায়েল সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মুক্তি দেওয়ার জন্য যেসব জিম্মি ব্যক্তির তালিকা হামাস প্রকাশ করবে, সেই তালিকা পাওয়া না গেলে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে না। খবর কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরার।

গতকাল শনিবার (১৮ জানুয়ারি) গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদন দেয় ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা।

এই চুক্তি অনুসারে যুদ্ধবিরতি তিন ধাপে কার্যকর করার কথা ছিল, যার প্রথম ধাপ হবে ৪২ দিনের। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে বিশাল আশার সৃষ্টি হয়েছিল, কারণ এটি দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে চলা গাজা-ইসরায়েল সংঘাতের অবসানের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারে। তবে হামাসের পক্ষ থেকে “কারিগরি সমস্যার” কারণে মুক্তি পেতে যাওয়া জিম্মি ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশে বিলম্ব হওয়ায় যুদ্ধবিরতি এখনও কার্যকর হয়নি।

নেতানিয়াহু দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহিনীকে জানিয়ে দিয়েছেন যে নির্ধারিত সময় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে না। যতক্ষণ না হামাস তাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মুক্তি দেওয়ার জন্য জিম্মি ব্যক্তিদের তালিকা দেবে, ততক্ষণ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা হবে না।”

এদিকে, হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তারা কারিগরি সমস্যার কারণে তালিকা প্রকাশে কিছুটা বিলম্বিত হচ্ছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে তা প্রস্তুত করা হবে।

যুদ্ধবিরতির এই চুক্তির মাধ্যমে গাজায় চলমান মানবিক সংকট মোকাবেলার জন্য কিছুটা সুযোগ তৈরি হওয়ার আশাবাদী ছিল সবাই, তবে এই নতুন বাঁধা পরিস্থিতি পরিস্থিতির আরও জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।