ঢাকা ০৭:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি খবর না দিয়েই হঠাৎ এফডিসিতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের ভিজিট ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা মিলবে ঢাকায় বাণিজ্য বন্ধ করলে দুর্ভিক্ষ ঠেকাতে পারবে না ভারত: গয়েশ্বর চন্দ্র রায় দিল্লির ৪৪টি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি লন্ডনে শেখ হাসিনার ভার্চ্যুয়াল সমাবেশে সাবেক এমপি ও মন্ত্রীদের উপস্থিতি ২০০৭ সালের আগে জন্ম নিলে ভোটার হওয়ার আহ্বান ইসির ময়মনসিংহের নান্দাইলে বিএনপি’র বিক্ষোভ সমাবেশ মাগুরায় থানার সামনেও দুর্ধর্ষ চুরি দুদক ও বিচার বিভাগ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা বাংলাদেশ-ভারত পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক শুরু দোয়ারাবাজারে পরিত্যক্ত ঘর থেকে নিখোঁজ শিশুর লাশ উদ্ধার মুরাদনগরে শ্রেণি কক্ষ না থাকায় খোলা আকাশের নিচে চলছে পাঠদান

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান কেবল নির্বাচনের জন্য ছিল না, বরং এটি ছিল একটি বৃহত্তর স্বপ্নের অংশ: প্রফেসর ড. শেখ আসিফ এস. মিজান

দারুসসালাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শেখ আসিফ এস. মিজান এক সুধী সমাবেশে বলেছেন, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম।

তিনি বলেন, জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান কেবল নির্বাচনের জন্য ছিল না, বরং এটি ছিল একটি বৃহত্তর স্বপ্নের অংশ—একটি শোষণমুক্ত এবং স্বৈরাচারমুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠা করার আকাঙ্ক্ষা। এজন্য একটি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা এবং সমাজে সত্যিকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন।

প্রফেসর মিজান তাঁর বক্তৃতায় বলেন, “আমাদের ইতিহাস সাক্ষী যে, অসংখ্য প্রাণ শহীদ হয়েছে, অনেকেই পঙ্গু বা অন্ধ হয়েছে এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের ওপর নৃশংস নির্যাতন চালানো হয়েছে। কিন্তু এসব ঘটেছে একটি সুস্থ, শোষণমুক্ত এবং গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সামনে যে সকল বাঁধা ও অন্তরায় রয়েছে, তা অতিক্রম করতেই হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন, কারণ গণমানুষের রাজনীতি কেবলমাত্র গণতান্ত্রিক দলগুলোই সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিশিষ্ট শিক্ষক তার বক্তৃতায় শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রামের জন্য শিক্ষার্থীদের একত্রিত হওয়ার এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের সকল স্তরের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এটি কেবল একটি রাজনৈতিক সংগ্রাম নয়, এটি একটি সামাজিক বিপ্লব, যেখানে সকল মানুষের অধিকার সুরক্ষিত হবে।”

প্রফেসর ড. মিজান আরও বলেন, “আমাদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে একটি মুক্ত ও সমৃদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যেখানে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত থাকবে এবং সত্যিকার গণতন্ত্রের ভিত্তিতে সমাজ গড়ে উঠবে।”

জনপ্রিয় সংবাদ

IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ

এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি

খবর না দিয়েই হঠাৎ এফডিসিতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের ভিজিট

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান কেবল নির্বাচনের জন্য ছিল না, বরং এটি ছিল একটি বৃহত্তর স্বপ্নের অংশ: প্রফেসর ড. শেখ আসিফ এস. মিজান

আপডেট সময় ০৭:৩৭:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

দারুসসালাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শেখ আসিফ এস. মিজান এক সুধী সমাবেশে বলেছেন, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম।

তিনি বলেন, জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান কেবল নির্বাচনের জন্য ছিল না, বরং এটি ছিল একটি বৃহত্তর স্বপ্নের অংশ—একটি শোষণমুক্ত এবং স্বৈরাচারমুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠা করার আকাঙ্ক্ষা। এজন্য একটি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা এবং সমাজে সত্যিকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন।

প্রফেসর মিজান তাঁর বক্তৃতায় বলেন, “আমাদের ইতিহাস সাক্ষী যে, অসংখ্য প্রাণ শহীদ হয়েছে, অনেকেই পঙ্গু বা অন্ধ হয়েছে এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের ওপর নৃশংস নির্যাতন চালানো হয়েছে। কিন্তু এসব ঘটেছে একটি সুস্থ, শোষণমুক্ত এবং গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সামনে যে সকল বাঁধা ও অন্তরায় রয়েছে, তা অতিক্রম করতেই হবে। ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল শক্তির ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা প্রয়োজন, কারণ গণমানুষের রাজনীতি কেবলমাত্র গণতান্ত্রিক দলগুলোই সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিশিষ্ট শিক্ষক তার বক্তৃতায় শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রামের জন্য শিক্ষার্থীদের একত্রিত হওয়ার এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের সকল স্তরের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “এটি কেবল একটি রাজনৈতিক সংগ্রাম নয়, এটি একটি সামাজিক বিপ্লব, যেখানে সকল মানুষের অধিকার সুরক্ষিত হবে।”

প্রফেসর ড. মিজান আরও বলেন, “আমাদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে একটি মুক্ত ও সমৃদ্ধ সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যেখানে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত থাকবে এবং সত্যিকার গণতন্ত্রের ভিত্তিতে সমাজ গড়ে উঠবে।”