ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ-হাসিনাসহ ১২৪ জনের নামে মামলা কিশোরগঞ্জে ভুল ইনজেকশনে ২ রোগীর মর্মান্তিক মৃত্যু নাগরপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন ইউপি সদস্য বেল্লাল বিজিবি-বিএসএফের সেক্টর পর্যায়ে সীমান্ত সম্মেলন অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনূর্ধ্ব-১৭) এর উদ্বোধন স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হাসিনা পুত্র জয়ের ভাঙ্গুড়ায় রেলের পুকুরে ডুবে কন্যা শিশুর মৃত্যু  রবগুড়ায় মাংস বিক্রির উদ্দেশ্যে ঘোড়া জবাই, গ্রেপ্তার ২ কারাগারে আমি বৈষম্যের শিকার: পলক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পৃথক মামলায় আনিসুল-দীপু মনিসহ ৯ জন গ্রেপ্তার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার পুনরায় মন্ত্রী হয়ে ফিরতে পারেন টিউলিপ!

গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাৎ মামলায় ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।

সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন- ডেসটিনির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলরা। তাদের মধ্যে সিটিপি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীন, পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারুনুর রশিদ, মো. হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শেখ তৈয়েবুর রহমান, গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানী, ফারহা দিবা, জামসেদ আরা চৌধুরী, প্রফিট শেয়ারিং ডিস্ট্রিবিউটর মো. জসিম উদ্দীন ভূঁইয়া, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সদস্য মো. জাকির হোসেন, ডায়মন্ড এক্সিকিউটিভ এস এম আহসানুল কবির বিপ্লব, জোবায়ের সোহেল ও আব্দুল মান্নান এবং ক্রাউন এক্সিকিউটিভ মোসাদ্দেক আলী খান।

মামলায় বলা হয়েছে, আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের শীর্ষ কর্মকর্তারা গাছ বিক্রির নামে ২ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এর মধ্যে ঋণপত্রের (এলসি) মাধ্যমে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ১৯ হাজার ৪০ টাকা আত্মসাৎ এবং সরাসরি পাচার করা হয় ২ লাখ ৬ হাজার মার্কিন ডলার।

২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই মামলায় কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করে। ২০১৪ সালের মে মাসে দুদক অভিযোগপত্র জমা দেয় এবং ২০২২ সালে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা ও অর্থ পাচারের অভিযোগে রফিকুল আমীনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

এছাড়া, মামলার অন্যান্য আসামিরা বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড পায়। এই মামলায় ১৫ আসামি পলাতক রয়েছেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ-হাসিনাসহ ১২৪ জনের নামে মামলা

গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাৎ মামলায় ডেসটিনির এমডিসহ ১৯ জনের ১২ বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০১:৩১:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাতের মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ ১৯ জনকে ১২ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।

সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন- ডেসটিনির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলরা। তাদের মধ্যে সিটিপি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীন, পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারুনুর রশিদ, মো. হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শেখ তৈয়েবুর রহমান, গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানী, ফারহা দিবা, জামসেদ আরা চৌধুরী, প্রফিট শেয়ারিং ডিস্ট্রিবিউটর মো. জসিম উদ্দীন ভূঁইয়া, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সদস্য মো. জাকির হোসেন, ডায়মন্ড এক্সিকিউটিভ এস এম আহসানুল কবির বিপ্লব, জোবায়ের সোহেল ও আব্দুল মান্নান এবং ক্রাউন এক্সিকিউটিভ মোসাদ্দেক আলী খান।

মামলায় বলা হয়েছে, আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের শীর্ষ কর্মকর্তারা গাছ বিক্রির নামে ২ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এর মধ্যে ঋণপত্রের (এলসি) মাধ্যমে ৫৬ কোটি ১৯ লাখ ১৯ হাজার ৪০ টাকা আত্মসাৎ এবং সরাসরি পাচার করা হয় ২ লাখ ৬ হাজার মার্কিন ডলার।

২০১২ সালের ৩১ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এই মামলায় কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করে। ২০১৪ সালের মে মাসে দুদক অভিযোগপত্র জমা দেয় এবং ২০২২ সালে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা ও অর্থ পাচারের অভিযোগে রফিকুল আমীনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

এছাড়া, মামলার অন্যান্য আসামিরা বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড পায়। এই মামলায় ১৫ আসামি পলাতক রয়েছেন।