ঢাকা ০৭:০০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
ভারতের পার্লামেন্টে শেখ হাসিনাকে ফেরতের বিষয়ে আলোচনা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘ধানমন্ডি ৩২’ মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত ৪ পুলিশ সদস্য ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব শেখ মুজিবকে নিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এক্সে পোস্টের সত্যতা! অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন আটক ক্ষেতলালে ইউএনওর ব্যতিক্রমী উদ্যোগ ময়মনসিংহে শিশুকে অপহরণ করে লাশ গুমের ঘটনায় যুবকের আমৃত্যু কারাদন্ড মৌলভীবাজারে শেখ মুজিবুর রহমানের দু’টি পৃথক ম্যুরাল ভাংচুর করেছে বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা মৌলভীবাজার কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী উৎসব ভাঙ্গুড়ায় প্রাথমিকের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি: ইন্সট্রাকটরকে মারধর

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ, ঘণ্টাখানেক পর স্বাভাবিক হয় চলাচল

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ঢাকা মেট্রোরেলের চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে উত্তরা সেন্টার স্টেশন থেকে মতিঝিল যাওয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করা ট্রেনটি ১টা ৩২ মিনিটে পরবর্তী স্টেশনে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয় এবং মাঝপথে বন্ধ হয়ে পড়ে। প্রায় ১৫ মিনিট সেখানে আটকে থাকার পর ট্রেনটি পুনরায় উত্তরা সেন্টারে নিয়ে আসা হয়, যেখানে যাত্রীদের নামিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হয়।

এ ঘটনায় হাজারো যাত্রী ভোগান্তিতে পড়ে, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থাকায় যাত্রী সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানায়, সিগন্যাল সিস্টেমে ত্রুটির কারণে সোয়া এক ঘণ্টারও বেশি সময় ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

ডিএমটিসিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ জানান, দুপুর ১টা ৩২ মিনিট থেকে ২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। ৪০ মিনিট পর পল্লবী স্টেশন থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হলেও, ২টা ৫০ মিনিট থেকে উত্তরা থেকে মতিঝিল অংশে চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়।

এদিকে, সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হওয়ার কারণে ট্রেনগুলো যাত্রীতে পূর্ণ ছিল এবং সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে ট্রেনের দরজা বন্ধ না হওয়ার কারণে ১০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। পরে আবার চলাচল স্বাভাবিক হয়।

তবে, দুপুর দেড়টার দিকে সিগন্যাল সিস্টেমে ত্রুটির কারণে ফের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর, দুপুর ২টা ৫০ মিনিট থেকে পুনরায় মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক হয়।

মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, সিগন্যাল সিস্টেমের একটি ট্রান্সফরমারে সমস্যা দেখা দেয়, যার ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে এবং তা ট্রেন চলাচলে প্রভাব ফেলে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
Verified by MonsterInsights

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ, ঘণ্টাখানেক পর স্বাভাবিক হয় চলাচল

আপডেট সময় ০৭:১৭:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ঢাকা মেট্রোরেলের চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে উত্তরা সেন্টার স্টেশন থেকে মতিঝিল যাওয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করা ট্রেনটি ১টা ৩২ মিনিটে পরবর্তী স্টেশনে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয় এবং মাঝপথে বন্ধ হয়ে পড়ে। প্রায় ১৫ মিনিট সেখানে আটকে থাকার পর ট্রেনটি পুনরায় উত্তরা সেন্টারে নিয়ে আসা হয়, যেখানে যাত্রীদের নামিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হয়।

এ ঘটনায় হাজারো যাত্রী ভোগান্তিতে পড়ে, বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থাকায় যাত্রী সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ জানায়, সিগন্যাল সিস্টেমে ত্রুটির কারণে সোয়া এক ঘণ্টারও বেশি সময় ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল।

ডিএমটিসিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ জানান, দুপুর ১টা ৩২ মিনিট থেকে ২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। ৪০ মিনিট পর পল্লবী স্টেশন থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল শুরু হলেও, ২টা ৫০ মিনিট থেকে উত্তরা থেকে মতিঝিল অংশে চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়।

এদিকে, সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা হওয়ার কারণে ট্রেনগুলো যাত্রীতে পূর্ণ ছিল এবং সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে ট্রেনের দরজা বন্ধ না হওয়ার কারণে ১০ মিনিট মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ছিল। পরে আবার চলাচল স্বাভাবিক হয়।

তবে, দুপুর দেড়টার দিকে সিগন্যাল সিস্টেমে ত্রুটির কারণে ফের ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর, দুপুর ২টা ৫০ মিনিট থেকে পুনরায় মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক হয়।

মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, সিগন্যাল সিস্টেমের একটি ট্রান্সফরমারে সমস্যা দেখা দেয়, যার ফলে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে এবং তা ট্রেন চলাচলে প্রভাব ফেলে।