ঢাকা ১১:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের পল্লীতে বন্দুক যুদ্ধে ১১জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ২৫ বকশিগঞ্জে ৩ কেজি গাজা সহ ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি- ২ ইসকন নেতা চিন্ময়ের জামিন শুনানির তারিখ পরিবর্তন: আন্দোলন ও বিক্ষোভ সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি’র কর্মীসভা অনুষ্ঠিত নবীনগরে টিকটক করতে গিয়ে কলেজ ছাত্র নিহত আত্মগোপনে থেকেও সাবেক এমপি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের ক্ষমতার দাপটে অনুমতি ছাড়াই কাটা হচ্ছে মাটি-বালু আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে অনুষ্ঠিত গাজীপুর কাপাসিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাট, বাড়ি ছাড়া পরিবার গাজীপুরে বিকাশ এজেন্টকে কুপিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই হাইকমিশনে হামলা ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মৌলভীবাজারে বিক্ষোভ-মানববন্ধন মাগুরায় কৃষি প্রণোদনার আওতায় বোরো ধানের বীজ বিতরণ মানিকগঞ্জে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার প্রতিবাদে ক্যাব এর মানববন্ধন

সংবিধান সংস্কারের পর বাস্তবায়ন এই সরকার করবে: মাহফুজ আলম

ছবি: সংগৃহীত

৩ নভেম্বর, রোববার, জাতীয় সংসদের এলডি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, “এটা একেবারেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। শুধুমাত্র ছাত্রদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে আমাকে কমিশনে রাখা হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে, এই সরকার সংবিধান সংস্কার করবে। কেন করবে না! এই সরকার ছাড়া কেউ এটি করতে পারবে না।”

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী এবং মো. মুসতাইন বিল্লাহ।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ সংবাদ সম্মেলনে সংস্কারের উদ্দেশ্য হিসেবে সাতটি মূল পয়েন্ট তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

১. ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য—সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠা।
২. ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে বৈষম্যহীন জনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
৩. জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
৪. ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদী শাসনের উত্থান রোধ।
৫. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ—নির্বাহী, আইনসভা এবং বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন।
৬. রাষ্ট্র ক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকেন্দ্রীকরণ ও ক্ষমতায়ন।
৭. রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করা।

মাহফুজ আলমের মতে, এ ধরনের সংস্কার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে বদলাতে পারে এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করতে পারে।

জনপ্রিয় সংবাদ

IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ

এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের পল্লীতে বন্দুক যুদ্ধে ১১জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ২৫

সংবিধান সংস্কারের পর বাস্তবায়ন এই সরকার করবে: মাহফুজ আলম

আপডেট সময় ০৬:২২:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০২৪

৩ নভেম্বর, রোববার, জাতীয় সংসদের এলডি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টা বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেছেন, “এটা একেবারেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। শুধুমাত্র ছাত্রদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি হিসেবে আমাকে কমিশনে রাখা হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে, এই সরকার সংবিধান সংস্কার করবে। কেন করবে না! এই সরকার ছাড়া কেউ এটি করতে পারবে না।”

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী এবং মো. মুসতাইন বিল্লাহ।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ সংবাদ সম্মেলনে সংস্কারের উদ্দেশ্য হিসেবে সাতটি মূল পয়েন্ট তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

১. ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য—সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠা।
২. ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে বৈষম্যহীন জনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।
৩. জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
৪. ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদী শাসনের উত্থান রোধ।
৫. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ—নির্বাহী, আইনসভা এবং বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন।
৬. রাষ্ট্র ক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকেন্দ্রীকরণ ও ক্ষমতায়ন।
৭. রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করা।

মাহফুজ আলমের মতে, এ ধরনের সংস্কার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটকে বদলাতে পারে এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করতে পারে।