ঢাকা ১১:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের পল্লীতে বন্দুক যুদ্ধে ১১জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ২৫ বকশিগঞ্জে ৩ কেজি গাজা সহ ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি- ২ ইসকন নেতা চিন্ময়ের জামিন শুনানির তারিখ পরিবর্তন: আন্দোলন ও বিক্ষোভ সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি’র কর্মীসভা অনুষ্ঠিত নবীনগরে টিকটক করতে গিয়ে কলেজ ছাত্র নিহত আত্মগোপনে থেকেও সাবেক এমপি মোহাম্মদ জিল্লুর রহমানের ক্ষমতার দাপটে অনুমতি ছাড়াই কাটা হচ্ছে মাটি-বালু আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে অনুষ্ঠিত গাজীপুর কাপাসিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাট, বাড়ি ছাড়া পরিবার গাজীপুরে বিকাশ এজেন্টকে কুপিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই হাইকমিশনে হামলা ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে মৌলভীবাজারে বিক্ষোভ-মানববন্ধন মাগুরায় কৃষি প্রণোদনার আওতায় বোরো ধানের বীজ বিতরণ মানিকগঞ্জে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার প্রতিবাদে ক্যাব এর মানববন্ধন

কুড়িগ্রামে ভাঙনে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ

নদী ভাঙন

কুড়িগ্রামের তিস্তার অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতির অনেটাই উন্নতি হয়েছে। উন্নতি হলেও তীব্র নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে তিস্তা পাড়ের মানুষ। ভাঙনে বসতভিটা, ফসলি জমি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। অপরদিকে অব্যাহত ভাঙন দেখা দিয়েছে ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদে। দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ভুক্তভোগীদের।

এছাড়াও তিস্তা নদী অববাহিকার চরাঞ্চলসহ নিচু এলাকার ঘর-বাড়ি থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও তলিয়ে আছে শত শত হেক্টর জমির আমনসহ বিভিন্ন ক্ষেত।

কৃষকরা জানান, আকষ্মিক বন্যায় আমন ক্ষেত তলিয়ে থাকায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে চলমান বন্যায় জেলার ৪শ ৩১ হেক্টর জমির আমন ক্ষেতসহ অন্যান্য ফসল নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। পানি দ্রুত নেমে যাওয়ায় আমন আবাদের ক্ষতি না হলেও অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানায় কৃষি বিভাগ।

স্থানীয়রা জানান, তিস্তার পানি বাড়লে ভাঙে,কমলেও ভাঙে। পানি কমার সাথে সাথে ভাঙ্গন শুরু হলেও কোন ব্যবস্থা নেই এখানে। যার কারণে অসহায় হয়ে পড়েছেন ভাঙন কবলিতরা।

রাজারহাট উপজেলার তিস্তার অববাহিকার ঘরিয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের আমজাদ হোসেন বলেন, তিস্তার কয়েকদিনের ভাঙনে আমার রোপা আমন আবাদসহ জমি নদীতে চলে গেছে। জমি গেছে গেছে বাড়িও কখন যেন নদীতে যায়।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রাকিবুল হাসান জানান, জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ধরলা, দুধকুমারসহ সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে কাজের অনুমতি না থাকায় কাজ করতে পারছেন না বলে জানান তিনি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

IRIDP-3 প্রকল্পে সহকারী প্রকৌশলী মো: জাকির হোসেনের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

প্রকাশিত সংবাদের নিন্দা ও প্রতিবাদ

এলজিইডি সংশ্লিষ্ট কেউ অপরাধ করলে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ,প্রধান প্রকৌশলী রুটিন দায়িত্ব ,এলজিইডি

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের পল্লীতে বন্দুক যুদ্ধে ১১জন গুলিবিদ্ধসহ আহত ২৫

কুড়িগ্রামে ভাঙনে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ

আপডেট সময় ০৮:৩৯:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কুড়িগ্রামের তিস্তার অববাহিকায় বন্যা পরিস্থিতির অনেটাই উন্নতি হয়েছে। উন্নতি হলেও তীব্র নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে তিস্তা পাড়ের মানুষ। ভাঙনে বসতভিটা, ফসলি জমি হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা। অপরদিকে অব্যাহত ভাঙন দেখা দিয়েছে ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদে। দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ভুক্তভোগীদের।

এছাড়াও তিস্তা নদী অববাহিকার চরাঞ্চলসহ নিচু এলাকার ঘর-বাড়ি থেকে পানি নেমে গেলেও এখনও তলিয়ে আছে শত শত হেক্টর জমির আমনসহ বিভিন্ন ক্ষেত।

কৃষকরা জানান, আকষ্মিক বন্যায় আমন ক্ষেত তলিয়ে থাকায় চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।

কৃষি বিভাগের তথ্যমতে চলমান বন্যায় জেলার ৪শ ৩১ হেক্টর জমির আমন ক্ষেতসহ অন্যান্য ফসল নিমজ্জিত হয়ে পড়ে। পানি দ্রুত নেমে যাওয়ায় আমন আবাদের ক্ষতি না হলেও অন্যান্য ফসল নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানায় কৃষি বিভাগ।

স্থানীয়রা জানান, তিস্তার পানি বাড়লে ভাঙে,কমলেও ভাঙে। পানি কমার সাথে সাথে ভাঙ্গন শুরু হলেও কোন ব্যবস্থা নেই এখানে। যার কারণে অসহায় হয়ে পড়েছেন ভাঙন কবলিতরা।

রাজারহাট উপজেলার তিস্তার অববাহিকার ঘরিয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের আমজাদ হোসেন বলেন, তিস্তার কয়েকদিনের ভাঙনে আমার রোপা আমন আবাদসহ জমি নদীতে চলে গেছে। জমি গেছে গেছে বাড়িও কখন যেন নদীতে যায়।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রাকিবুল হাসান জানান, জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা, ধরলা, দুধকুমারসহ সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে কাজের অনুমতি না থাকায় কাজ করতে পারছেন না বলে জানান তিনি।