ঢাকা ০৭:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’র লক্ষণ ও প্রতিকার ঝুপড়ি ঘরে অনাহারে দিন কাটছে প্রতিবন্ধী ইছামতীর এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন উপদেষ্টা ফারুকী বক্স অফিসে রেকর্ড গড়ে চলছে ‘পুষ্পা-২: দ্য রুল’ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি: শীতের প্রকোপ কমে, বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামীর বাংলাদেশ আমরা তরুণদের হাতে তুলে দেবো: ডা. শফিকুর রহমান যশোরে আলাদা দু’টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২ আহত ১৫ নাগরপুরে ভবন নির্মাণে বাঁধা দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন সাবেক সমাজকল্যাণ সচিব ইসমাইল হোসেন গ্রেফতার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য শেহজাদের অদ্ভুত প্রস্তাব বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটির সঙ্গে ফের বসবে সমমনা দলগুলো কাজের প্রতি সৎ থাকার দাবী করলেন তানজিন তিশা নরসিংদীতে পাওয়ারলুম মালিককে পিটিয়ে হত্যা, আটক-৪ বেইলি ব্রিজ সংস্করণের অভাবে দূর্ঘটনা ও অপমৃত্যুর সংখ্যা বাড়লেও টনক নড়ছে না সংশ্লিষ্টদের কিয়েভে ৬টি বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

কুশলী ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেন।

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগে করা মামলায় কুশলী ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১১টায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়।

টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহাম্মেদ আলী বিশ্বাস ওই আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে করা মামলায় বেলায়েত হোসেন ১ নম্বর আসামি ছিলেন। উপজেলা পরিষদে সভা শেষ করে ফেরার পথে বুধবার বেলা ১১টায় তাকে উপজেলা মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আহাম্মেদ আলী আরও বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন মিয়া বাদী হয়ে কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সরদারসহ ৬১ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের নামে মামলা করেছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার বিবরণীতে জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নিজ বাড়িতে আসার কর্মসূচি ছিল। এদিন বিকেল ৪টায় তাঁর গাড়িবহর সদর উপজেলার ঘোনাপাড়ায় পৌঁছালে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা করে। পরে তিনি গুরুতর আহত হয়ে ঢাকায় ফিরে যান।


মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীকে স্বাগত জানানোর জন্য টুঙ্গিপাড়ার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজারে অবস্থান করছিলেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তখন ঘোনাপাড়ার ওই মারামারির ঘটনাটি জানাজানি হলে কুশলীর আওয়ামী লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালান। এছাড়া এস এম জিলানীকে স্বাগত জানানোর তোরণ-ফেস্টুন ভাঙচুর করেন।

 
ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

নতুন ভাইরাস ‘ডিঙ্গা ডিঙ্গা’র লক্ষণ ও প্রতিকার

ঝুপড়ি ঘরে অনাহারে দিন কাটছে প্রতিবন্ধী ইছামতীর

এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন উপদেষ্টা ফারুকী

বক্স অফিসে রেকর্ড গড়ে চলছে ‘পুষ্পা-২: দ্য রুল’

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি: শীতের প্রকোপ কমে, বৃষ্টির সম্ভাবনা

আগামীর বাংলাদেশ আমরা তরুণদের হাতে তুলে দেবো: ডা. শফিকুর রহমান

টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপি নেতার মামলায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০৭:০৪:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগে করা মামলায় কুশলী ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আজ বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১১টায় টুঙ্গিপাড়া উপজেলা মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়।

টুঙ্গিপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আহাম্মেদ আলী বিশ্বাস ওই আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেফতারের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে করা মামলায় বেলায়েত হোসেন ১ নম্বর আসামি ছিলেন। উপজেলা পরিষদে সভা শেষ করে ফেরার পথে বুধবার বেলা ১১টায় তাকে উপজেলা মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আহাম্মেদ আলী আরও বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মুক্তার হোসেন মিয়া বাদী হয়ে কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সরদারসহ ৬১ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের নামে মামলা করেছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার বিবরণীতে জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নিজ বাড়িতে আসার কর্মসূচি ছিল। এদিন বিকেল ৪টায় তাঁর গাড়িবহর সদর উপজেলার ঘোনাপাড়ায় পৌঁছালে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা করে। পরে তিনি গুরুতর আহত হয়ে ঢাকায় ফিরে যান।


মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীকে স্বাগত জানানোর জন্য টুঙ্গিপাড়ার কুশলী ইউনিয়নের নীলফা বাজারে অবস্থান করছিলেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। তখন ঘোনাপাড়ার ওই মারামারির ঘটনাটি জানাজানি হলে কুশলীর আওয়ামী লীগ নেতারা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালান। এছাড়া এস এম জিলানীকে স্বাগত জানানোর তোরণ-ফেস্টুন ভাঙচুর করেন।