ঢাকা ১২:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
শ্রীমঙ্গল উপজেলা, পৌর ও সদর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বেনাপোলে দরিদ্র ও পথচারীদের ইফতার বিতরণ মিষ্টি কুমড়া চাষ করে লোকসান, ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত কৃষক ফিলিস্তিনে নির্বিচারে হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অর্জিত জ্ঞান শিক্ষাজীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশঃ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ইফতার সামগ্রী বিতরণ করল এপেক্স ক্লাব অব লামা কমলগঞ্জে যুবদলের ইফতার বিতরণ মৌলভীবাজারের রাজনগরে ডিবি পুলিশকে মারধর করে চেয়ারম্যাকে ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩ টাকার টিকিট বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়: প্রশাসনের নীরব ভূমিকা ফিলিস্তিন ও ভারতে মুসলমানদের হত্যার প্রতিবাদে শ্রীমঙ্গলে বিক্ষোভ মিছিল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে হাসনাতের সাথেই আমরা ঢাকা ওয়াসার সাবেক এমডি তাকসিম এ খানের অনুসারীদের নেতৃত্বে ছিল সাংকেতিক নাম

আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পরিবারকে খুঁজেন আতিক

আদালত প্রাঙ্গণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পরিবারের সদস্যদের খুঁজতে থাকেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করা হলে তিনি আইনজীবীর কাছে পরিবারের খোঁজ নেন। আইনজীবী ইশারায় জানান, তার পরিবার ভালো আছে। এরপর আতিকুল ইসলাম আরও কিছু বলার চেষ্টা করলেও কোর্টরুমের ভিড় ও শব্দের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

সকাল ১০টা ৫ মিনিটে নিরাপত্তার কড়াকড়ির মধ্যে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, হেলমেট ও হাতকড়া পরিয়ে আমির হোসেন আমু, আতিকুল ইসলাম, সাদেক খান, পুলিশ কর্মকর্তা শাহেন শাহসহ অন্য আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার একটি হত্যা মামলায় আতিকুল ইসলামের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, গত ১৯ জুলাই রাজধানীর ভাটারা থানার মাদানী অ্যাভিনিউ ১০০ ফিট রোডে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে কিশোর মো. সোহাগ মিয়া (১৬) নিহত হয়। আন্দোলন চলাকালে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলি তার বাঁ কান দিয়ে ঢুকে মাথার পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এই ঘটনায় ২০ আগস্ট ৯১ জনকে আসামি করে ভাটারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

এরপর গণআন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়েন এবং ভারতে আশ্রয় নেন। তিন দিন পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হলে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের গ্রেপ্তার শুরু হয়। সরকার পতনের পর থেকে আতিকুল ইসলাম আত্মগোপনে ছিলেন। পরে ১৬ অক্টোবর ঢাকার মহাখালী ডিওএইচএস এলাকা থেকে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীমঙ্গল উপজেলা, পৌর ও সদর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

Verified by MonsterInsights

আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পরিবারকে খুঁজেন আতিক

আপডেট সময় ০২:৩৪:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম আদালতে রিমান্ড শুনানির সময় কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পরিবারের সদস্যদের খুঁজতে থাকেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে হাজির করা হলে তিনি আইনজীবীর কাছে পরিবারের খোঁজ নেন। আইনজীবী ইশারায় জানান, তার পরিবার ভালো আছে। এরপর আতিকুল ইসলাম আরও কিছু বলার চেষ্টা করলেও কোর্টরুমের ভিড় ও শব্দের কারণে তা সম্ভব হয়নি।

সকাল ১০টা ৫ মিনিটে নিরাপত্তার কড়াকড়ির মধ্যে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, হেলমেট ও হাতকড়া পরিয়ে আমির হোসেন আমু, আতিকুল ইসলাম, সাদেক খান, পুলিশ কর্মকর্তা শাহেন শাহসহ অন্য আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার একটি হত্যা মামলায় আতিকুল ইসলামের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। তবে উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, গত ১৯ জুলাই রাজধানীর ভাটারা থানার মাদানী অ্যাভিনিউ ১০০ ফিট রোডে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে কিশোর মো. সোহাগ মিয়া (১৬) নিহত হয়। আন্দোলন চলাকালে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আসামিদের ছোড়া গুলি তার বাঁ কান দিয়ে ঢুকে মাথার পেছন দিয়ে বেরিয়ে যায়। এই ঘটনায় ২০ আগস্ট ৯১ জনকে আসামি করে ভাটারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

এরপর গণআন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়েন এবং ভারতে আশ্রয় নেন। তিন দিন পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হলে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের গ্রেপ্তার শুরু হয়। সরকার পতনের পর থেকে আতিকুল ইসলাম আত্মগোপনে ছিলেন। পরে ১৬ অক্টোবর ঢাকার মহাখালী ডিওএইচএস এলাকা থেকে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।