“আরএমএস” সিন্ডিকেট নামে একটি টিম, যার সারমর্ম হলো রফিক/আকতার/মিজান/সবুজ। এই ৪ জনকে দিয়ে সকল দুর্নীতি পরিচালনা করতেন সাবেক এমডি তাকসিম আহমেদ খান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, তাদের ইশারায় বর্তমানে কানিজ ফাতেমা, উপসচিব (প্রশাসন) ও বিভিন্ন প্রকল্পের পিডি, হিসেবে এখনো বহাল তবিয়তে থেকে কতিপয় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন লাবলু ও শাহীন খান গংদের উস্কানি দিয়ে ঢাকা ওয়াসাকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এছাড়া, তাসকিম এ খানের সিন্ডিকেটের প্রভাবশালী সদস্য ঢাকা ওয়াসার তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক ঢাকা ওয়াসার কালো বিড়াল নামে খ্যাত ওয়াজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বচ্ছতার অভাব এবং প্রকল্পের গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাসকিন এ খানের বিশেষ অনুগ্রহে ওয়াজউদ্দীনকে চউ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে যা জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে। ওয়াজউদ্দিন বর্তমানে ঢাকা ওয়াসার তাসকিম এর পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন এবং SCADA বাস্তবায়নের নামে system Engineering Ltd. এবং বেক্সিমকো লিমিটেড থেকে অবৈধভাবে লাভবান হচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, ওয়াজ উদ্দিন বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ বারবার বাড়িয়ে দেন এবং সেসব প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের লাভবান করেন। এর মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা এবং বাংলাদেশ সরকার বিপুল আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ওয়াজউদ্দিনের বিষয়ে ঢাকা ওয়াসা প্রশাসন তদন্ত করলে তার সকল অপকর্ম বের হয়ে আসবে বলছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
তাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো- তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুস্তাফিজ, মুরাদ ও সহকারী প্রকৌশলী মুস্তাফিজ গং। এছাড়া, তথ্য পাওয়া যায় এই সিন্ডিকেটের অপর এক সদস্য ৪নং জোনের নির্বাহী প্রকৌশলী বদরুল শুষ্ক মৌসুমে পরিকল্পিতভাবে পানির সংকট সৃষ্টি করে বর্তমান ওয়াসা প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, অনিয়মের প্রমাণ মেলায় স্বৈরাচারের দোষর তাকসীম এ খানের সময় চাকরি হারানো কর্মীদের আনাগোনা বেড়েছে ঢাকা ওয়াসা ভবনে। এদের মধ্যে কারো কারো বিরুদ্ধে একাধিক সময় কর্মচারীদের বদলি, পদোন্নতি ও চুক্তিভিক্তিক নিয়োগপ্রাপ্তদের স্থায়ী করানোর আশ্বাসে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের প্রমাণ মেলায় পরে বদলি, পদাবনতিসহ চাকরি থেকে অবসরে পাঠানোর ঘটনাও ঘটে। ৫ আগস্টের পর পটপরিবর্তনে আওয়ামী সমর্থিত এসব কর্মচারীদের বেশিরভাগই চুপচাপ থাকলেও কাউকে কাউকে নিজেকে বিএনপির কর্মী পরিচয় দিয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করতে দেখা যাচ্ছে।
ওয়াসা সূত্র বলছে, বিভিন্ন সময় ওয়াসার শাস্তি পাওয়াদের মধ্যে আওয়ামী সমর্থিত ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক লীগের একাংশের সভাপতি আনিসুজ্জামান খান শাহীন এবং সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খান লাবু সম্প্রতি ওয়াসা ভবনে আওয়ামী সমর্থিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করছেন। কেন তারা অফিস সময়ের পর এভাবে ভবনে ঢুকছেন এসব বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন ওয়াসা কর্তৃপক্ষ।
চাকরি না থাকলেও কিভাবে ঢাকা ওয়াসা অফিসে এরা প্রবেশ করছে? কেনইবা প্রবেশ করছে? এসব বিষয় জানতে চাইলে ঢাকা ওয়াসার সচিব মো. মশিউর রহমান খান বলেন, “ওয়াসা ভবনে তারা পতিত সরকারের কিছু কর্মকর্তার সাথে ষড়যন্ত্র করছেন বলে আমার কাছে তথ্য আসছে। আমি সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।”
জানা যায়, লাবু এবং শাহীন খান ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক লীগের একাংশের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন।এই শাহীন খান আওয়ামীলীগ সরকারের সময় শেখ পরিবারের সদস্য টিটুকে দিয়ে ওয়াসা ভবনে অনেক অরাজকতা ও সহিংসতা ঘটিয়েছিল। সংগঠনটির সভাপতি শাহীন এবং সাধারণ সম্পাদক লাবু আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন। সর্বশেষ জুলাই বিপ্লবের সময়েও ওয়াসা কর্মচারীদেরকে কোনো ধরণের আন্দোলনে অংশ না নিতে হুমকি-ধমকি দিয়ে দমানোর চেষ্টা করেন।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০১৮ সালের এপ্রিলে এক আদেশে পাম্পচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া শাহীনকে এল.ডি.এ কাম টাইপিস্ট (লবিং করে পদ পরিবর্তন করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে) পদ থেকে পুনরায় পাম্প অপারেটরের দায়িত্ব দেওয়া হয়, কিন্তু ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে শাহীন কর্মস্থলে যোগদান করেনি। পরবর্তীতে জুন মাসে তাকে বদলিকৃত স্থানে যোগদানের জন্য সময় বেধে দেওয়া হয়। তাতেও যোগদান না করায় ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (কর্মকর্তা-কর্মচারী) চাকুরি প্রবিধানমালা ২০১০ এর ৩৯ প্রবিধি হওয়ায় ৩৮ (খ) অনুযায়ী তাকে অভিযুক্ত করা হয়। একইসাথে ১০ দিনের মধ্যে লিখিত বক্তব্য চাওয়া হয়। একই দিন অন্য একটি আদেশে শাহীনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়, কিন্তু ১০ দিনের মধ্যে কোনো লিখিত বক্তব্য না দেওয়ায় ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর শাহীনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়। পরের বছর ২০১৯ সালে ঢাকা ওয়াসা, আদালত-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও তদন্ত কর্মকর্তা কে এম আলমগীর কবীর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। এতে তিনি সার্বিক বিবেচনায় শাহীনের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে বলে উল্লেখ করেন।
পরবর্তীতে সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় ২০২৩ সালের জুন মাসে তাকে অবসরে পাঠায় ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। একই সময় বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগের কারণে লাবুকেও সাময়িক বরখাস্ত করেন তাকসিম এ খান। আবার অনেকে বলেন, লাবু এবং শাহীন খানের সাথে সাবেক এমডি তাকসিম এ খানের বিভিন্ন বদলি বাণিজ্য ও আউটসোর্সিংয়ের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।

“আরএমএস” সিন্ডিকেট নামে একটি টিম, যার সারমর্ম হলো রফিক/আকতার/মিজান/সবুজ। এই ৪ জনকে দিয়ে সকল দুর্নীতি পরিচালনা করতেন সাবেক এমডি তাকসিম আহমেদ খান।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, তাদের ইশারায় বর্তমানে কানিজ ফাতেমা, উপসচিব (প্রশাসন) ও বিভিন্ন প্রকল্পের পিডি, হিসেবে এখনো বহাল তবিয়তে থেকে কতিপয় কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন লাবলু ও শাহীন খান গংদের উস্কানি দিয়ে ঢাকা ওয়াসাকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এছাড়া, তাসকিম এ খানের সিন্ডিকেটের প্রভাবশালী সদস্য ঢাকা ওয়াসার তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক ঢাকা ওয়াসার কালো বিড়াল নামে খ্যাত ওয়াজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বচ্ছতার অভাব এবং প্রকল্পের গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তাসকিন এ খানের বিশেষ অনুগ্রহে ওয়াজউদ্দীনকে চউ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে যা জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে। ওয়াজউদ্দিন বর্তমানে ঢাকা ওয়াসার তাসকিম এর পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন এবং SCADA বাস্তবায়নের নামে system Engineering Ltd. এবং বেক্সিমকো লিমিটেড থেকে অবৈধভাবে লাভবান হচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, ওয়াজ উদ্দিন বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ বারবার বাড়িয়ে দেন এবং সেসব প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত অর্থ আদায় করে প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের লাভবান করেন। এর মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা এবং বাংলাদেশ সরকার বিপুল আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ওয়াজউদ্দিনের বিষয়ে ঢাকা ওয়াসা প্রশাসন তদন্ত করলে তার সকল অপকর্ম বের হয়ে আসবে বলছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
তাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলো- তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুস্তাফিজ, মুরাদ ও সহকারী প্রকৌশলী মুস্তাফিজ গং। এছাড়া, তথ্য পাওয়া যায় এই সিন্ডিকেটের অপর এক সদস্য ৪নং জোনের নির্বাহী প্রকৌশলী বদরুল শুষ্ক মৌসুমে পরিকল্পিতভাবে পানির সংকট সৃষ্টি করে বর্তমান ওয়াসা প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
ওয়াসা সূত্রে জানা যায়, অনিয়মের প্রমাণ মেলায় স্বৈরাচারের দোষর তাকসীম এ খানের সময় চাকরি হারানো কর্মীদের আনাগোনা বেড়েছে ঢাকা ওয়াসা ভবনে। এদের মধ্যে কারো কারো বিরুদ্ধে একাধিক সময় কর্মচারীদের বদলি, পদোন্নতি ও চুক্তিভিক্তিক নিয়োগপ্রাপ্তদের স্থায়ী করানোর আশ্বাসে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের প্রমাণ মেলায় পরে বদলি, পদাবনতিসহ চাকরি থেকে অবসরে পাঠানোর ঘটনাও ঘটে। ৫ আগস্টের পর পটপরিবর্তনে আওয়ামী সমর্থিত এসব কর্মচারীদের বেশিরভাগই চুপচাপ থাকলেও কাউকে কাউকে নিজেকে বিএনপির কর্মী পরিচয় দিয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করতে দেখা যাচ্ছে।
ওয়াসা সূত্র বলছে, বিভিন্ন সময় ওয়াসার শাস্তি পাওয়াদের মধ্যে আওয়ামী সমর্থিত ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক লীগের একাংশের সভাপতি আনিসুজ্জামান খান শাহীন এবং সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খান লাবু সম্প্রতি ওয়াসা ভবনে আওয়ামী সমর্থিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করছেন। কেন তারা অফিস সময়ের পর এভাবে ভবনে ঢুকছেন এসব বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছেন ওয়াসা কর্তৃপক্ষ।
চাকরি না থাকলেও কিভাবে ঢাকা ওয়াসা অফিসে এরা প্রবেশ করছে? কেনইবা প্রবেশ করছে? এসব বিষয় জানতে চাইলে ঢাকা ওয়াসার সচিব মো. মশিউর রহমান খান বলেন, “ওয়াসা ভবনে তারা পতিত সরকারের কিছু কর্মকর্তার সাথে ষড়যন্ত্র করছেন বলে আমার কাছে তথ্য আসছে। আমি সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।”
জানা যায়, লাবু এবং শাহীন খান ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক লীগের একাংশের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন।এই শাহীন খান আওয়ামীলীগ সরকারের সময় শেখ পরিবারের সদস্য টিটুকে দিয়ে ওয়াসা ভবনে অনেক অরাজকতা ও সহিংসতা ঘটিয়েছিল। সংগঠনটির সভাপতি শাহীন এবং সাধারণ সম্পাদক লাবু আওয়ামী লীগের ব্যানারে বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছেন। সর্বশেষ জুলাই বিপ্লবের সময়েও ওয়াসা কর্মচারীদেরকে কোনো ধরণের আন্দোলনে অংশ না নিতে হুমকি-ধমকি দিয়ে দমানোর চেষ্টা করেন।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০১৮ সালের এপ্রিলে এক আদেশে পাম্পচালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া শাহীনকে এল.ডি.এ কাম টাইপিস্ট (লবিং করে পদ পরিবর্তন করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে) পদ থেকে পুনরায় পাম্প অপারেটরের দায়িত্ব দেওয়া হয়, কিন্তু ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে শাহীন কর্মস্থলে যোগদান করেনি। পরবর্তীতে জুন মাসে তাকে বদলিকৃত স্থানে যোগদানের জন্য সময় বেধে দেওয়া হয়। তাতেও যোগদান না করায় ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষ (কর্মকর্তা-কর্মচারী) চাকুরি প্রবিধানমালা ২০১০ এর ৩৯ প্রবিধি হওয়ায় ৩৮ (খ) অনুযায়ী তাকে অভিযুক্ত করা হয়। একইসাথে ১০ দিনের মধ্যে লিখিত বক্তব্য চাওয়া হয়। একই দিন অন্য একটি আদেশে শাহীনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়, কিন্তু ১০ দিনের মধ্যে কোনো লিখিত বক্তব্য না দেওয়ায় ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর শাহীনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু করে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়। পরের বছর ২০১৯ সালে ঢাকা ওয়াসা, আদালত-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও তদন্ত কর্মকর্তা কে এম আলমগীর কবীর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। এতে তিনি সার্বিক বিবেচনায় শাহীনের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে বলে উল্লেখ করেন।
পরবর্তীতে সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় ২০২৩ সালের জুন মাসে তাকে অবসরে পাঠায় ওয়াসা কর্তৃপক্ষ। একই সময় বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগের কারণে লাবুকেও সাময়িক বরখাস্ত করেন তাকসিম এ খান। আবার অনেকে বলেন, লাবু এবং শাহীন খানের সাথে সাবেক এমডি তাকসিম এ খানের বিভিন্ন বদলি বাণিজ্য ও আউটসোর্সিংয়ের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল।