ঢাকা ১২:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র নিখোঁজের নয়দিন পর পরিত্যক্ত ডোবায় লাশ উদ্ধার লালপুরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে জমি দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ৪ নারীসহ আহত ১০, আশঙ্কাজনক ১ জনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৯৯টি ককটেল ও ৪০টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার বগুড়ায় করতোয়া নদীর ধারে মুখ ঝলসানো অর্ধগলিত লাশ পিরিজপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর কাছে চাঁদা দাবি ও প্রাণনাশের হুমকি: অভিযুক্ত বিএনপি নেতার ছেলে লালপুরে আইনজীবীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, ৩জন আহত বগুড়ায় ‘লাশ উত্তোলনের নামে’ প্রতারণা, তিন ভাই গ্রেপ্তার সিংড়ায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী পলকের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা সুনামগঞ্জের বিঞ্জান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা শহরের কাছাকাছি স্থাপনের জন্য ৬দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন পাংশায় বসত ঘরের আড়ার সাথে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে যুবকের আত্মহত্যা কাবিখা প্রকল্পে কাগজে কলমে উন্নয়ন, মাঠে দুর্নীতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে থ্যালাসেমিয়া সচেতনতা সেমিনার ও ফ্রি স্ক্রিনিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

শতভাগ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রকল্পের বাস্তবায়ন দৃশ্যমান চিত্র দপ্তরে বসেই দেখা যায়: রুহুল আমিন খান

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক মো. রুহুল আমিন খান

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক মো. রুহুল আমিন খান বলেন, “স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।”

তিনি বলেন, “স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তৃণমূল পর্যায়ের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, যার সুফল দেশের জনগণ পাচ্ছেন। বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলজিইডির অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে।”

আইআরআইডিপি-৩ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. রুহুল আমিন খান জানান, “স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়নের স্বার্থে প্রতিটি নির্বাচিত সংসদ সদস্যের জন্য ২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাহা সংসদ সদস্যদের দেওয়া স্কীমের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করে থাকেন। স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ তাদের পছন্দসই স্কিম দিয়ে এই প্রকল্পের মাধ্যমে বরাদ্দ নিয়ে যান। পরবর্তীতে জেলা পর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশল অধিদপ্তর যথাযথ টেন্ডার প্রক্রিয়ায় কাজগুলো বাস্তবায়ন করে থাকেন।”

তিনি বলেন, “শতভাগ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন দৃশ্যমান চিত্র দপ্তরে বসেই দেখা যায়। কোন জেলায় কি পরিমাণ কাজ হয়েছে, সার্বিক বিষয়ে এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে অবলোকন করা সম্ভব। এখানে কাজের অগ্রগতিসহ বিল প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়, যাহা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে অন্য কোনো প্রকল্পে দৃশ্যমান নয়।”

পিরোজপুর জেলার কাজ বাস্তবতা নিয়ে তিনি বলেন, “এ জেলার নির্বাহী প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে সব ধরনের তথ্য-উপাত্ত প্রদান করেছে, যা এই সফটওয়্যারে সংরক্ষিত এবং ফিল্ড লেভেলে দৃশ্যমান কাজ রয়েছে। কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি থাকলেও সঠিক তথ্য প্রাপ্তির ভিত্তিতে বিল প্রদান করা হয়েছে।”

কাজের গুণগতমান নিশ্চিত প্রসঙ্গে প্রকল্প পরিচালক বলেন, “জেলা পর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলীদের প্রতিনিয়ত কাজের গুণগত মান রক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়। যার ভিত্তিতে নির্বাহী প্রকৌশলীগণ সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রকৌশলী ও তাদের অধীনস্থ প্রকৌশলীদের সাথে অনবরত মিটিং করে কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করেন।”

One thought on “শতভাগ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রকল্পের বাস্তবায়ন দৃশ্যমান চিত্র দপ্তরে বসেই দেখা যায়: রুহুল আমিন খান

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র নিখোঁজের নয়দিন পর পরিত্যক্ত ডোবায় লাশ উদ্ধার

Verified by MonsterInsights

শতভাগ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রকল্পের বাস্তবায়ন দৃশ্যমান চিত্র দপ্তরে বসেই দেখা যায়: রুহুল আমিন খান

আপডেট সময় ০১:৪২:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকল্প পরিচালক মো. রুহুল আমিন খান বলেন, “স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি।”

তিনি বলেন, “স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তৃণমূল পর্যায়ের গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন, যার সুফল দেশের জনগণ পাচ্ছেন। বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলজিইডির অপরিসীম ভূমিকা রয়েছে।”

আইআরআইডিপি-৩ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. রুহুল আমিন খান জানান, “স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়নের স্বার্থে প্রতিটি নির্বাচিত সংসদ সদস্যের জন্য ২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে, যাহা সংসদ সদস্যদের দেওয়া স্কীমের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করে থাকেন। স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ তাদের পছন্দসই স্কিম দিয়ে এই প্রকল্পের মাধ্যমে বরাদ্দ নিয়ে যান। পরবর্তীতে জেলা পর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশল অধিদপ্তর যথাযথ টেন্ডার প্রক্রিয়ায় কাজগুলো বাস্তবায়ন করে থাকেন।”

তিনি বলেন, “শতভাগ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন দৃশ্যমান চিত্র দপ্তরে বসেই দেখা যায়। কোন জেলায় কি পরিমাণ কাজ হয়েছে, সার্বিক বিষয়ে এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে অবলোকন করা সম্ভব। এখানে কাজের অগ্রগতিসহ বিল প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়, যাহা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে অন্য কোনো প্রকল্পে দৃশ্যমান নয়।”

পিরোজপুর জেলার কাজ বাস্তবতা নিয়ে তিনি বলেন, “এ জেলার নির্বাহী প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে সব ধরনের তথ্য-উপাত্ত প্রদান করেছে, যা এই সফটওয়্যারে সংরক্ষিত এবং ফিল্ড লেভেলে দৃশ্যমান কাজ রয়েছে। কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি থাকলেও সঠিক তথ্য প্রাপ্তির ভিত্তিতে বিল প্রদান করা হয়েছে।”

কাজের গুণগতমান নিশ্চিত প্রসঙ্গে প্রকল্প পরিচালক বলেন, “জেলা পর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলীদের প্রতিনিয়ত কাজের গুণগত মান রক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়। যার ভিত্তিতে নির্বাহী প্রকৌশলীগণ সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রকৌশলী ও তাদের অধীনস্থ প্রকৌশলীদের সাথে অনবরত মিটিং করে কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করেন।”