ঢাকা ০৫:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
ভারতের পার্লামেন্টে শেখ হাসিনাকে ফেরতের বিষয়ে আলোচনা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘ধানমন্ডি ৩২’ মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত ৪ পুলিশ সদস্য ধানমন্ডি ৩২ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব শেখ মুজিবকে নিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এক্সে পোস্টের সত্যতা! অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন আটক ক্ষেতলালে ইউএনওর ব্যতিক্রমী উদ্যোগ ময়মনসিংহে শিশুকে অপহরণ করে লাশ গুমের ঘটনায় যুবকের আমৃত্যু কারাদন্ড মৌলভীবাজারে শেখ মুজিবুর রহমানের দু’টি পৃথক ম্যুরাল ভাংচুর করেছে বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা মৌলভীবাজার কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর পুরস্কার বিতরণী উৎসব ভাঙ্গুড়ায় প্রাথমিকের ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি: ইন্সট্রাকটরকে মারধর

বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেয়ার প্রতিশ্রুতি জার্মানির

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও আখিম ট্রস্টার

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জার্মানি।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গিয়ে এ প্রতিশ্রুতির কথা জানান ঢাকায় অবস্থিত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টার।

রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জার্মানির দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি এক বিলিয়ন ইউরোর সাহায্যে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন অংশীদারদের একটিতে পরিণত হয়েছে। জার্মানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য ৫০ মিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য জার্মানি আট বছরের মধ্যে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দেবে। এটি একটি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ মুষ্টিমেয় কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি যারা এই প্রকল্প সহায়তা পেয়েছে।

এ সময় জার্মান নেতাদের সঙ্গে তার দীর্ঘ বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করে আরও বিনিয়োগ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য দক্ষতা ও প্রযুক্তি কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি বলেন, দেশের জন্য নতুন যুগের সূচনাকারী ছাত্র ও তরুণদের পেছনে জাতি ঐক্যবদ্ধ। এখন আমাদের তাদের আকাঙ্ক্ষার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমাদের তাদের উদ্যোক্তা হতে সাহায্য করতে হবে।

ড. ইউনূস জার্মান রাষ্ট্রদূতকে বলেন, “বাংলাদেশে জার্মান বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যে কোনো বাঁধা দূর করতে আগ্রহী তাঁর অন্তর্বর্তী সরকার।”

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী এ সময় জার্মান রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সংস্কার সম্পর্কে অবহিত করেন।

তিনি বলেন, জার্মানি ও বাংলাদেশের ফার্ম মিলে গ্রিন করিডোর তৈরি করতে পারে।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
Verified by MonsterInsights

বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেয়ার প্রতিশ্রুতি জার্মানির

আপডেট সময় ১১:২১:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জার্মানি।

বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গিয়ে এ প্রতিশ্রুতির কথা জানান ঢাকায় অবস্থিত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টার।

রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জার্মানির দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি এক বিলিয়ন ইউরোর সাহায্যে দেশের বৃহত্তম উন্নয়ন অংশীদারদের একটিতে পরিণত হয়েছে। জার্মানি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য ৫০ মিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য জার্মানি আট বছরের মধ্যে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো ঋণ দেবে। এটি একটি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ মুষ্টিমেয় কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি যারা এই প্রকল্প সহায়তা পেয়েছে।

এ সময় জার্মান নেতাদের সঙ্গে তার দীর্ঘ বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করে আরও বিনিয়োগ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য দক্ষতা ও প্রযুক্তি কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

তিনি বলেন, দেশের জন্য নতুন যুগের সূচনাকারী ছাত্র ও তরুণদের পেছনে জাতি ঐক্যবদ্ধ। এখন আমাদের তাদের আকাঙ্ক্ষার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমাদের তাদের উদ্যোক্তা হতে সাহায্য করতে হবে।

ড. ইউনূস জার্মান রাষ্ট্রদূতকে বলেন, “বাংলাদেশে জার্মান বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যে কোনো বাঁধা দূর করতে আগ্রহী তাঁর অন্তর্বর্তী সরকার।”

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী এ সময় জার্মান রাষ্ট্রদূতকে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সংস্কার সম্পর্কে অবহিত করেন।

তিনি বলেন, জার্মানি ও বাংলাদেশের ফার্ম মিলে গ্রিন করিডোর তৈরি করতে পারে।