ঢাকা ০৪:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
৩৫ কেজি বাঘাইড় মাছ ও ১৫ কেজি মিষ্টিতে পোড়াদহ মেলা আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা যমুনা রেলওয়ে সেতুতে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএআইডি মহাপরিদর্শক পল মার্টিন বরখাস্ত শেখ হাসিনার বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করেছে: শশী থারুর বিনামূল্যে ক্যান্সার ওষুধ দেওয়ার ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আগামী অক্টোবরের মধ্যে জুলাই হত্যা মামলার রায়: আসিফ নজরুল পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সহকারী পরিচালক বদরুন্নাহার সীমার সীমাহীন দুর্নীতি পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প: পিডি উজ্জ্বল মল্লিক ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে শত শত কোটি টাকার ক্ষতিগ্রস্ত প্লট হাতিয়ে নিয়েছে ময়মনসিংহে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ময়মনসিংহ জেলা মটরযান কর্মচারী ইউনিয়ন নির্বাচনে নির্বাচিত সভাপতি সম্পাদকসহ সকলের শপদ ও দায়িত্ব গ্রহণ গাজীপুর কারাগারে কয়েদির আত্মহত্যা, তদন্ত কমিটি গঠন

এবার পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকার পাকিস্তান থেকে জি টু জি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) ভিত্তিতে আতপ চাল আমদানি করবে। এ লক্ষ্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তান (টিসিপি) ও বাংলাদেশ খাদ্য অধিদপ্তরের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ চুক্তি সই হয়। টিসিপির চেয়ারম্যান সৈয়দ রাফিও বশির শাহ এবং বাংলাদেশ খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আব্দুল খালেক এই স্মারকে সই করেন।

এ সময়ে খাদ্য সচিব মো. মাসুদুল হাসান, পাকিস্তানের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিব শাকিল আহমেদ, পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফসহ উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সমঝোতা স্মারক চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নতি এবং শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক একাধিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে। তবে গত কয়েক বছরে এই সম্পর্ক কিছুটা টানাপোড়েনে ছিল। কিন্তু, সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরে সরাসরি নৌপথে পণ্যবাহী জাহাজ আসা এবং পাকিস্তান থেকে চাল আমদানির চুক্তি দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে নতুন স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে।

পাকিস্তান থেকে গত নভেম্বরে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরে সরাসরি পণ্যবাহী জাহাজ এসেছে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে নৌপথে সরাসরি যোগাযোগ শুরু হয়, যা এই চুক্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

One thought on “এবার পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ

  1. স্যার,
    আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। আমার ০৪/০৯/২০১৪ ইং সনের দৈনিক বাংলাদেশ সময় পত্রিকার দুটি কপি প্রয়োজন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

৩৫ কেজি বাঘাইড় মাছ ও ১৫ কেজি মিষ্টিতে পোড়াদহ মেলা

Verified by MonsterInsights

এবার পাকিস্তান থেকে চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৮:৫০:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ সরকার পাকিস্তান থেকে জি টু জি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) ভিত্তিতে আতপ চাল আমদানি করবে। এ লক্ষ্যে ট্রেডিং করপোরেশন অব পাকিস্তান (টিসিপি) ও বাংলাদেশ খাদ্য অধিদপ্তরের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ চুক্তি সই হয়। টিসিপির চেয়ারম্যান সৈয়দ রাফিও বশির শাহ এবং বাংলাদেশ খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আব্দুল খালেক এই স্মারকে সই করেন।

এ সময়ে খাদ্য সচিব মো. মাসুদুল হাসান, পাকিস্তানের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিব শাকিল আহমেদ, পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফসহ উভয় পক্ষের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সমঝোতা স্মারক চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নতি এবং শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক একাধিক সংকটের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে। তবে গত কয়েক বছরে এই সম্পর্ক কিছুটা টানাপোড়েনে ছিল। কিন্তু, সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরে সরাসরি নৌপথে পণ্যবাহী জাহাজ আসা এবং পাকিস্তান থেকে চাল আমদানির চুক্তি দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে নতুন স্বাভাবিকতা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে।

পাকিস্তান থেকে গত নভেম্বরে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরে সরাসরি পণ্যবাহী জাহাজ এসেছে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে নৌপথে সরাসরি যোগাযোগ শুরু হয়, যা এই চুক্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।