ঢাকা ০৩:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই মাত্র পাওয়াঃ
শেখ হাসিনার বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করেছে: শশী থারুর বিনামূল্যে ক্যান্সার ওষুধ দেওয়ার ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আগামী অক্টোবরের মধ্যে জুলাই হত্যা মামলার রায়: আসিফ নজরুল পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সহকারী পরিচালক বদরুন্নাহার সীমার সীমাহীন দুর্নীতি পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প: পিডি উজ্জ্বল মল্লিক ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে শত শত কোটি টাকার ক্ষতিগ্রস্ত প্লট হাতিয়ে নিয়েছে ময়মনসিংহে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ময়মনসিংহ জেলা মটরযান কর্মচারী ইউনিয়ন নির্বাচনে নির্বাচিত সভাপতি সম্পাদকসহ সকলের শপদ ও দায়িত্ব গ্রহণ গাজীপুর কারাগারে কয়েদির আত্মহত্যা, তদন্ত কমিটি গঠন ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কারের রূপরেখার ওপর যশোরে বিএনপির প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জ সমাজসেবা কার্যালয়ের উদ্যোগে তারুণ্যের উৎসব অনুষ্ঠিত মৃত্যুদণ্ডাদেশ থেকে খালাস পাওয়া পাবনার আরো ৫ বিএনপি নেতা কারামুক্ত; নেতাকর্মীদের উচ্ছাস যুগের পর যুগ ধরে কাঠামোগতভাবে বৈষম্য তৈরি হয়েছে: ড. আলী রিয়াজ

ড. ইউনূসের সঙ্গে কাচ্চি খেতে চান ময়ূখ রঞ্জন

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় গণমাধ্যম রিপাবলিক বাংলার উপস্থাপক ও স্ক্রিপ্ট রাইটার ময়ূখ রঞ্জন সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের মুখোমুখি হয়েছিলেন। শফিকুল আলমের পর এবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইন্টারভিউ নিতে চান ভারতীয় সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন। তবে শুধু ইন্টারভিউই নয়, একসঙ্গে বসে খেতে চান কাচ্চি, পায়েস ও পিঠা।

ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, যাকে বাংলাদেশের অনেকেই ‘হকার সাংবাদিক’ হিসেবে মজা করে ডাকেন, তিনি এবার শফিকুল আলমের কাছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, শেখ হাসিনার ছবি ডাস্টবিনে ফেলার বিতর্ক, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বক্তব্য এবং সেন্টমার্টিনের বিক্রি নিয়ে আলোচনা উঠে আসে। তবে, ময়ূখকে এদিন খুব একটা উত্তেজিত হয়ে ছোটাছুটি করতে দেখা যায়নি, বরং তিনি ঠান্ডা মাথায় সব প্রশ্নের উত্তর শোনেন।

এদিকে, আলোচনার এক পর্যায়ে শফিকুল আলম ময়ূখকে বাংলাদেশে আসার দাওয়াত দেন। তিনি ময়ূখকে বলেন, “মুখে মুখে নয়, সরেজমিনে এসে বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন।” এই দাওয়াতের পর ময়ূখ রঞ্জন উত্তরে বলেন, তিনি বাংলাদেশে আসবেন এবং খেতে চান কাচ্চি, পায়েস এবং পিঠা। সেই সঙ্গে, তিনি ড. ইউনূসের ইন্টারভিউও নিতে চান।

উল্লেখ্য, রিপাবলিক বাংলা চ্যানেলটি আগে খুব একটা পরিচিত ছিল না, কিন্তু ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের কারণে এটি এখন বেশ আলোচিত। বিশেষত, শেখ হাসিনা দেশের বাইরে চলে যাওয়ার পর এই চ্যানেলটি বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন ভুল তথ্য প্রচার করতে থাকে। এর পরই প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম সরাসরি ময়ূখ রঞ্জনকে এই বিষয়ে অভিযোগ করেন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনার বক্তব্য ভারতের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করেছে: শশী থারুর

Verified by MonsterInsights

ড. ইউনূসের সঙ্গে কাচ্চি খেতে চান ময়ূখ রঞ্জন

আপডেট সময় ০৬:৫২:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ভারতীয় গণমাধ্যম রিপাবলিক বাংলার উপস্থাপক ও স্ক্রিপ্ট রাইটার ময়ূখ রঞ্জন সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের মুখোমুখি হয়েছিলেন। শফিকুল আলমের পর এবার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইন্টারভিউ নিতে চান ভারতীয় সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জন। তবে শুধু ইন্টারভিউই নয়, একসঙ্গে বসে খেতে চান কাচ্চি, পায়েস ও পিঠা।

ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, যাকে বাংলাদেশের অনেকেই ‘হকার সাংবাদিক’ হিসেবে মজা করে ডাকেন, তিনি এবার শফিকুল আলমের কাছে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, শেখ হাসিনার ছবি ডাস্টবিনে ফেলার বিতর্ক, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বক্তব্য এবং সেন্টমার্টিনের বিক্রি নিয়ে আলোচনা উঠে আসে। তবে, ময়ূখকে এদিন খুব একটা উত্তেজিত হয়ে ছোটাছুটি করতে দেখা যায়নি, বরং তিনি ঠান্ডা মাথায় সব প্রশ্নের উত্তর শোনেন।

এদিকে, আলোচনার এক পর্যায়ে শফিকুল আলম ময়ূখকে বাংলাদেশে আসার দাওয়াত দেন। তিনি ময়ূখকে বলেন, “মুখে মুখে নয়, সরেজমিনে এসে বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন।” এই দাওয়াতের পর ময়ূখ রঞ্জন উত্তরে বলেন, তিনি বাংলাদেশে আসবেন এবং খেতে চান কাচ্চি, পায়েস এবং পিঠা। সেই সঙ্গে, তিনি ড. ইউনূসের ইন্টারভিউও নিতে চান।

উল্লেখ্য, রিপাবলিক বাংলা চ্যানেলটি আগে খুব একটা পরিচিত ছিল না, কিন্তু ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের কারণে এটি এখন বেশ আলোচিত। বিশেষত, শেখ হাসিনা দেশের বাইরে চলে যাওয়ার পর এই চ্যানেলটি বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন ভুল তথ্য প্রচার করতে থাকে। এর পরই প্রধান উপদেষ্টা শফিকুল আলম সরাসরি ময়ূখ রঞ্জনকে এই বিষয়ে অভিযোগ করেন।